ছবি-ঢাকাস্থ ভারতীয় হাই কমিশন
ঢাকার ভারতীয় হাই কমিশন আয়োজিত ‘আমার কাছে স্বাধীনতা মানে কী’ শীর্ষক রচনা প্রতিযোগিতার বিজয়ীদের পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। প্রতিযোগিতাটি ঢাকার ভারতীয় হাই কমিশনের সহযোগিতায় ইয়ুথ অপরচুনিটিস আয়োজন করেছিল। সোমবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) ঢাকার ভারতীয় হাইকমিশন এ তথ্য জানিয়েছে।
এ প্রতিযোগিতায় সারাদেশ থেকে সহস্রাধিক লেখা জমা পড়েছিল। বিদেশে অধ্যয়নরত বাংলাদেশি তরুণরাও প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেছেন। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ সরকারের ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের আইসিটি বিভাগের প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমদ পলক। প্রতিযোগিতায় মিডিয়া পার্টনার ছিল ডেইলি স্টার ও ডিবিসি নিউজ, কমিউনিটি পার্টনার ছিল প্রথম আলো বন্ধুসভা।
প্রতিযোগিতার উদ্দেশ্য ছিল বাংলাদেশি তরুণদের সৃজনশীলতা প্রদর্শনের প্লাটফর্ম দেওয়া এবং ‘স্বাধীনতা’ সম্পর্কে তাদের উপলব্ধি ও তাদের নিকট এ শব্দের অর্থ উপস্থাপনের সুযোগ করে দেওয়া। প্রতিযোগিতায় দু’টি বিভাগে লেখা গ্রহণ করা হয়েছে, বিভাগভিত্তিক বিজয়ীরা হলেন:
ক বিভাগ- বাংলা
চ্যাম্পিয়ন: আফসারা তাসনিম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
প্রথম রানার আপ: ফারসিয়া কাওসার চৌধুরী, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়।
দ্বিতীয় রানার আপ: রানা মজুমদার, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
চতুর্থ: তিলক সাহা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
পঞ্চম: কায়কোবাদ মাহমুদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
ষষ্ঠ: রুবাইদ আহমেদ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়।
সপ্তম: মোছা. তানজিলা আকতার, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
‘আমার কাছে স্বাধীনতা মানে কী’ রচনা প্রতিযোগিতার বিজয়ীদের নাম ঘোষণা
খ বিভাগ- ইংরেজি:
চ্যাম্পিয়ন: মালিহা মমতাজ ঐশী, ভিকারুন্নিসা নুন স্কুল অ্যান্ড কলেজ।
প্রথম রানার আপ: ইপ্সিতা কাজুড়ী, নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়।
দ্বিতীয় রানার আপ: মানস চন্দ্র হালদার, ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ টেকনলজি, জামসেদপুর, ভারত।
চতুর্থ: ফাকিহা ইয়াসমিন, ইন্ডিপেনডেন্ট বিশ্ববিদ্যালয়।
পঞ্চম: মো. ইসমাইল মোর্শেদ, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়।
ষষ্ঠ: মো. আফতাহী ইসলাম নয়ন, বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়।
সপ্তম: প্রত্যাশা ঘোষ, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়।
উভয় বিভাগের চ্যাম্পিয়ন পুরস্কার হিসেবে ল্যাপটপ পেয়েছেন, অন্যরা স্মার্টফোন পেয়েছেন। এছাড়া সকল বিজয়ী ক্রেস্ট, সার্টিফিকেট ও বই উপহার পেয়েছেন। উভয় বিভাগের শীর্ষ তিনটি লেখা ‘ভারত বিচিত্রায়’ প্রকাশিত হবে।