মূল্যবৃদ্ধি ও পেনশন সংস্কারের প্রতিবাদে ধর্মঘট ডেকেছিল বামপন্থি ট্রেড ইউনিয়নগুলো। তার ব্যাপক প্রভাব পড়লো ফ্রান্সে। বিদ্যুৎক্ষেত্রের অনেক কর্মী কাজ করেননি। বন্ধ ছিল আইফেল টাওয়ার। ধর্মঘটের প্রভাব গিয়ে পড়েছে স্কুল-কলেজের উপর। তেল শোধনাগার, পরমাণু কেন্দ্র, পরিবহন ব্যবস্থাতেও ধর্মঘটের ভালোরকম প্রভাব পড়েছে।
ট্রেড ইউনিয়নগুলির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, প্রেসিডেন্ট মাক্রোঁ যদি অবসরের বয়স বাড়িয়ে ৬২ থেকে ৬৪ বা ৬৫ করার সিদ্ধান্তে স্থির থাকেন তাহলে সামাজিক অস্থিরতা তৈরি হতে পারে।
ইউনিয়নের নেতা ফিলিপ মার্টিনেজ জানিয়েছেন, ‘আমাদের জন্য এটা আন্দোলন শুরু হওয়া ছাড়া আর কিছুই নয়।’