![সাগরে গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিয়েছে : ২নং সংকেত সাগরে গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিয়েছে : ২নং সংকেত](https://www.bahumatrik.com/media/imgAll/2018September/sea-2312031355.jpg)
ফাইল ছবি
দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি আরও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর ও ঘনীভূত হয়ে একই এলাকায় (১১.৫০ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৮২.৫০ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ) ঘূর্ণিঝড় ‘মিগজাউম’-এ রূপ নিয়েছে। রোববার সকালে আবহাওয়াবিদ ওমর ফারুক স্বাক্ষরিত আবহাওয়ার বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে (দশ) এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়েছে, ঘূর্ণিঝড়টি সকাল ৬টায় (০৩ ডিসেম্বর) চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ১৫৭৫ কি.মি. দক্ষিণ-পশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ১৫২৫ কি.মি. দক্ষিণ-পশ্চিমে, মোংলা সমুদ্র বন্দর থেকে ১৪৫০ কি.মি. দক্ষিণ-পশ্চিমে এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ১৪৫০ কি.মি. দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থান করছিলো। এটি আরও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর ও ঘণীভূত হতে পারে।
ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৫৪ কি.মি. এর মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৬২ কি.মি. যা দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়ার আকারে ৮৮ কি.মি. পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর বিক্ষুব্ধ রয়েছে।
চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্র বন্দরসমূহকে এক নম্বর দূরবর্তী সতর্ক সংকেত নামিয়ে তার পরিবর্তে ২ (দুই) নম্বর দূরবর্তী হুঁশিয়ারি সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। উত্তর বঙ্গোপসাগর এবং গভীর সাগরে অবস্থানরত সব মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে।