ফাইল ছবি
রাজধানী ঢাকায় হোটেল ও রেস্টুরেন্টে হয়রানিমূলক অভিযান বন্ধ চেয়ে হাইকোর্টে রিট করা হয়েছে। রিটে সব শর্ত পূরণে সময়ও চাওয়া হয়েছে।
সোমবার এ রিট করা হয়। আগামীকাল মঙ্গলবার (১২ মার্চ) হাইকোর্টের একটি দ্বৈত বেঞ্চে এ রিটের ওপর শুনানি হওয়ার কথা রয়েছে।
এদিকে বেইলি রোড ট্র্যাজেডির পর রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন জায়গাতে অভিযান পরিচালনা করছে সরকারের কয়েকটি প্রতিষ্ঠান। এরইমধ্যে বেশকিছু প্রতিষ্ঠান বন্ধ ও জরিমানা করা হয়েছে।
রোববার হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় অ্যাডভোকেট ইউনূস আলী আকন্দ বেইলি রোডসহ রাজধানীতে সকল আবাসিক ভবনে রেস্টুরেন্ট বন্ধ চেয়ে হাইকোর্টে রিট করেন।
এছাড়াও রিটে বেইলি রোডে অগ্নিকাণ্ডে প্রকৃত দায়ীদের গ্রেফতার এবং আহত, নিহতদের পরিবারকে ক্ষতিপূরণ দেয়ার নির্দেশনা চাওয়া হয়।
গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সচিব, মন্ত্রিপরিষদ সচিব, স্বরাষ্ট্র সচিব, পুলিশের আইজি, রাজউকের চেয়ারম্যান, ঢাকা দক্ষিণ ও উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়রসহ সংশ্লিষ্টদের রিটে বিবাদী করা হয়।
বৃহস্পতিবার রাতে রাজধানীর বেইলি রোডের গ্রিন কোজি কটেজে আগুন লাগে। আগুনে নিভে যায় ৪৬ প্রাণ। এই ঘটনায় একটি মামলা হয়েছে। গ্রেফতার করা হয় কাচ্চি ভাইয়ের ম্যানেজার জিসান, চা চুমুকের মালিক আনোয়ারুল হক ও শাকিল আহমেদ রিমন এবং গ্রিন কোজি কটেজ ভবনের ম্যানেজার হামিমুল হক বিপুলকে। পরে তাদের দুই দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত।