ঢাকা : কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী বলেছেন, উন্নত ও অধিক ফলনশীল ফসলের বিভিন্ন জাত কৃষকের কাছে পৌঁছাতে সরকার বায়োটেকনিক্যাল উদ্ভাবনী গ্রহণের পক্ষে।
বৃহস্পতিবার ঢাকায় বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা পরিষদে (বার্ক) এক সেমিনারে মন্ত্রী বলেন, ‘কৃষক ও দেশের ভোক্তাদের বায়োটেকনোলজির সুবিধা দিতে আমরা বহু আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে কাজ করছি।’
বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইন্সটিটিউট (বারি, বার্ক ও ইন্টারন্যাশনাল সার্ভিস ফর দি এ্যাকইজিশন অব এগ্রি-বায়োটেক এ্যাপ্লিকেশন (আইএসএএএ) যৌথভাবে এই সেমিনারের আয়োজন করে। সেমিনারের শিরোনাম ছিল ‘টুয়েন্টিথ এ্যানিভার্সারি অব দি গ্লোবাল কমার্সিয়ালাইজেশন অব বায়োটেক ক্রপস এন্ড বায়োটেক ক্রপ হাইলাইটস ইন ২০১৫।’
সেমিনারে অন্যান্যের মধ্যে বক্তৃতা করেন বার্ক-এর নির্বাহী চেয়ারম্যান ড. আবুল কালাম আজাদ, বারি-এর মহাপরিচালক ড. মো. রফিকুল ইসলাম মন্ডল এবং আইএসএএএ-এর আন্তর্জাতিক সমন্বয়কারী র্যান্ডি এ. হাউতিয়া। এতে সভাপতিত্ব করেন, কৃষি সচিব মোহাম্মদ মঈন উদ্দিন আবদুল্লাহ।
মতিয়া চৌধুরী আরো বলেন, কৃষি ও খাদ্য নিরাপত্তার ওপর জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব ক্রমবর্ধমান হারে নেতিবাচক হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এক্ষেত্রে বায়োটেক গাছের সহনশীলতা বাড়াতে পারে।
মতিয়া বলেন, ‘কৃষি উৎপাদন ও প্রক্রিয়াকরণের সকল ক্ষেত্রে সমস্যা সমাধানে কৃষি বায়োটেকনোলজি ব্যবহার করা হচ্ছে।’
বাসস