ঢাকা : মজুদদারির বিরুদ্ধে অভিযান, ওএমএসের চাল বিক্রি ও বাজার সিন্ডিকেট বিশেষ নজরদারিতে থাকায় চালের দাম অব্যাহতভাবে কমছে।
চালের দাম কমতে থাকায় ভোক্তা, ক্ষুদ্র বিক্রেতাসহ খেটে খাওয়া মানুষ স্বস্তি প্রকাশ করেছে। তবে তারা আশঙ্কা প্রকাশ করে বলছে, নজরদারিতে টান পড়লে আবারও অস্থির হতে পারে চালের বাজার। সিন্ডিকেট ভাঙতে না পারলে আবারও সুযোগ নেবে অসাধু ব্যবসায়ীরা।
অভিযানের পর গত সোমবার থেকে চালের দাম কমতে শুরু করে। বুধবার পটুয়াখালী, বগুড়া, কুষ্টিয়া, নাটোরসহ আট জেলায় চালের বাজারে ক্রেতাদের মাঝে কিছুটা স্বস্তি ফিরেছে। চালের ধরনভেদে ক্রেতারা এক থেকে পাঁচ টাকা কমে কেজিপ্রতি চাল কিনেছে।
বুধবার দুই ধরনের মিনিকেট চাল ৬৫ ও ৭০ টাকা থেকে কমে ৬০ ও ৬৫ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে।
অর্থাৎ এক দিনের ব্যবধানে কেজিপ্রতি পাঁচ টাকা দাম কমেছে। শুধু মিনিকেট নয়, অন্যান্য চালের দামও কেজিপ্রতি পাঁচ টাকা করে কমেছে।
এর মধ্যে রয়েছে স্বর্ণা ৫০ টাকার পরিবর্তে ৪৫ টাকা, মোটা ৪৭ টাকার পরিবর্তে ৪২ টাকা, আটাশ নামের একটি চাল (লম্বা ধরনের) ৫৮ টাকা, তিন দিন আগে ছিল ৬৩ টাকা। নুরজাহান পাড়ি নামের আরেক জাতের চাল ৫৩ টাকার পরিবর্তে ৪৮ টাকা কেজি দরে বুধবার বিক্রি হয়েছে।