ঢাকা : পশ্চিম গ্রীনল্যান্ডের একটি গ্রামের দিকে এত বিশাল একটি আইসবার্গ বা সাগরে ভাসমান বরফখন্ড ভেসে আসছে যে - গ্রামটির কিছু বাড়ির বাসিন্দাকে অন্যত্র সরিয়ে নেয়া হয়েছে।স্থানীয় কর্মকর্তারা বলছেন, তারা জীবনে এত বড় আইসবার্গ দেখেন নি।
ইন্নারসুইট গ্রামটি একটি কোণাকুণি পাথুরে জায়গার ওপর যার তিন দিকেই সমুদ্র। অতিকায় আইসবার্গটি তার চেয়েও বেশি উঁচু। আশংকা করা হচ্ছে, আইসবার্গটি যদি ভেঙে পড়ে তাহলে সাগরে যে ঢেউ তৈরি হবে, তা বাড়িঘর ভাসিয়ে নিয়ে যেতে পারে।
এমন ঘটনা বিরল নয়। গত বছরই উত্তর পশ্চিম গ্রীনল্যান্ডে এক ভুমিকম্পের পর সাগরে যে ঢেউ ওঠে তা মাটির ওপরের বাড়িঘর ভাসিয়ে নিয়ে যায়, এবং চার জন লোক মারা যায়।
ইন্নারসুইট গ্রামের বাসিন্দা ১৬৯ জন। কিন্তু যাদের বাড়ি সাগরের একেবারে তীরে তাদের অন্যত্র সরিয়ে নেয়া হয়েছে - কারণ আইসবার্গটি তাদের খুব কাছে এসে গেছে এবং এখনো সামনের দিকে ভেসে আসছে।
গ্রামের কাউন্সিল সদস্য সুজান এলিয়াসেন স্থানীয় এক পত্রিকাকে বলেছেন - আইসবার্গটির গায়ে ফাটল দেখা যাচ্ছে, তাই আমরা ভয় পাচ্ছি যে এটি যে কোন সময় ভেঙে পড়তে পারে।
গ্রামটির বিদ্যুৎ কেন্দ্র জ্বালানি তেলের ডিপোও সাগরের কাছেই।পশ্চিম গ্রীনল্যান্ডের একটি গ্রামের দিকে এত বিশাল একটি আইসবার্গ বা সাগরে ভাসমান বরফখন্ড ভেসে আসছে যে - গ্রামটির কিছু বাড়ির বাসিন্দাকে অন্যত্র সরিয়ে নেয়া হয়েছে।স্থানীয় কর্মকর্তারা বলছেন, তারা জীবনে এত বড় আইসবার্গ দেখেন নি।
ইন্নারসুইট গ্রামটি একটি কোণাকুণি পাথুরে জায়গার ওপর যার তিন দিকেই সমুদ্র। অতিকায় আইসবার্গটি তার চেয়েও বেশি উঁচু। আশংকা করা হচ্ছে, আইসবার্গটি যদি ভেঙে পড়ে তাহলে সাগরে যে ঢেউ তৈরি হবে, তা বাড়িঘর ভাসিয়ে নিয়ে যেতে পারে।
এমন ঘটনা বিরল নয়। গত বছরই উত্তর পশ্চিম গ্রীনল্যান্ডে এক ভুমিকম্পের পর সাগরে যে ঢেউ ওঠে তা মাটির ওপরের বাড়িঘর ভাসিয়ে নিয়ে যায়, এবং চার জন লোক মারা যায়।
ইন্নারসুইট গ্রামের বাসিন্দা ১৬৯ জন। কিন্তু যাদের বাড়ি সাগরের একেবারে তীরে তাদের অন্যত্র সরিয়ে নেয়া হয়েছে - কারণ আইসবার্গটি তাদের খুব কাছে এসে গেছে এবং এখনো সামনের দিকে ভেসে আসছে।
গ্রামের কাউন্সিল সদস্য সুজান এলিয়াসেন স্থানীয় এক পত্রিকাকে বলেছেন - আইসবার্গটির গায়ে ফাটল দেখা যাচ্ছে, তাই আমরা ভয় পাচ্ছি যে এটি যে কোন সময় ভেঙে পড়তে পারে।গ্রামটির বিদ্যুৎ কেন্দ্র জ্বালানি তেলের ডিপোও সাগরের কাছেই।
পশ্চিম গ্রীনল্যান্ডের একটি গ্রামের দিকে এত বিশাল একটি আইসবার্গ বা সাগরে ভাসমান বরফখন্ড ভেসে আসছে যে - গ্রামটির কিছু বাড়ির বাসিন্দাকে অন্যত্র সরিয়ে নেয়া হয়েছে।স্থানীয় কর্মকর্তারা বলছেন, তারা জীবনে এত বড় আইসবার্গ দেখেন নি।
ইন্নারসুইট গ্রামটি একটি কোণাকুণি পাথুরে জায়গার ওপর যার তিন দিকেই সমুদ্র। অতিকায় আইসবার্গটি তার চেয়েও বেশি উঁচু। আশংকা করা হচ্ছে, আইসবার্গটি যদি ভেঙে পড়ে তাহলে সাগরে যে ঢেউ তৈরি হবে, তা বাড়িঘর ভাসিয়ে নিয়ে যেতে পারে।
এমন ঘটনা বিরল নয়। গত বছরই উত্তর পশ্চিম গ্রীনল্যান্ডে এক ভুমিকম্পের পর সাগরে যে ঢেউ ওঠে তা মাটির ওপরের বাড়িঘর ভাসিয়ে নিয়ে যায়, এবং চার জন লোক মারা যায়।
ইন্নারসুইট গ্রামের বাসিন্দা ১৬৯ জন। কিন্তু যাদের বাড়ি সাগরের একেবারে তীরে তাদের অন্যত্র সরিয়ে নেয়া হয়েছে - কারণ আইসবার্গটি তাদের খুব কাছে এসে গেছে এবং এখনো সামনের দিকে ভেসে আসছে।
গ্রামের কাউন্সিল সদস্য সুজান এলিয়াসেন স্থানীয় এক পত্রিকাকে বলেছেন - আইসবার্গটির গায়ে ফাটল দেখা যাচ্ছে, তাই আমরা ভয় পাচ্ছি যে এটি যে কোন সময় ভেঙে পড়তে পারে।
গ্রামটির বিদ্যুৎ কেন্দ্র জ্বালানি তেলের ডিপোও সাগরের কাছেই।পশ্চিম গ্রীনল্যান্ডের একটি গ্রামের দিকে এত বিশাল একটি আইসবার্গ বা সাগরে ভাসমান বরফখন্ড ভেসে আসছে যে - গ্রামটির কিছু বাড়ির বাসিন্দাকে অন্যত্র সরিয়ে নেয়া হয়েছে।স্থানীয় কর্মকর্তারা বলছেন, তারা জীবনে এত বড় আইসবার্গ দেখেন নি।
ইন্নারসুইট গ্রামটি একটি কোণাকুণি পাথুরে জায়গার ওপর যার তিন দিকেই সমুদ্র। অতিকায় আইসবার্গটি তার চেয়েও বেশি উঁচু। আশংকা করা হচ্ছে, আইসবার্গটি যদি ভেঙে পড়ে তাহলে সাগরে যে ঢেউ তৈরি হবে, তা বাড়িঘর ভাসিয়ে নিয়ে যেতে পারে।
এমন ঘটনা বিরল নয়। গত বছরই উত্তর পশ্চিম গ্রীনল্যান্ডে এক ভুমিকম্পের পর সাগরে যে ঢেউ ওঠে তা মাটির ওপরের বাড়িঘর ভাসিয়ে নিয়ে যায়, এবং চার জন লোক মারা যায়।
ইন্নারসুইট গ্রামের বাসিন্দা ১৬৯ জন। কিন্তু যাদের বাড়ি সাগরের একেবারে তীরে তাদের অন্যত্র সরিয়ে নেয়া হয়েছে - কারণ আইসবার্গটি তাদের খুব কাছে এসে গেছে এবং এখনো সামনের দিকে ভেসে আসছে।
গ্রামের কাউন্সিল সদস্য সুজান এলিয়াসেন স্থানীয় এক পত্রিকাকে বলেছেন - আইসবার্গটির গায়ে ফাটল দেখা যাচ্ছে, তাই আমরা ভয় পাচ্ছি যে এটি যে কোন সময় ভেঙে পড়তে পারে।গ্রামটির বিদ্যুৎ কেন্দ্র জ্বালানি তেলের ডিপোও সাগরের কাছেই।
বিবিসি বাংলা