
ছবি: বহুমাত্রিক.কম
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিশ্বে শান্তির দ্যূত হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছেন। তিনি জীবনের সর্বোচ্চ ত্যাগের বিনিময়ে দেশ ও জাতির শান্তি প্রতিষ্ঠায় কাজ করেছেন যার ফলশ্রুতিতে তিনি ১৯৭৩ সালে জুলিও কুরি শান্তি পদকের মত বিশ্বের অন্যতম শান্তি পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন। কবি নজরুল অডিটোরিয়ামে জেলা প্রশাসনের আয়োজনে সিলেটে ২৮ মে রবিবার জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জুলিও কুরি শান্তি পদক প্রাপ্তির ৫০ বছর পূর্তি উদযাপন উপলক্ষ্যে আলোচনা সভায় বিভাগীয় কমিশনার ড. মুহাম্মদ মোশাররফ হোসেন প্রধান অতিথির বক্তৃতায় একথা বলেন।
জেলা প্রশাসক মো. মজিবর রহমানের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত ডিআইজি নাবিলা জাফরিন, অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার মুঃ মাসুদ রানা, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মাহফুজা আক্তার শিমুল, মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক জেলা কমান্ডার সুব্রত চক্রবর্তী জুয়েল, জেলা আওয়ামীলীগ সভাপতি শফিকুর রহমান চৌধুরী, মহানগর আওয়ামীলীগ সাধারন সম্পাদক অধ্যাপক জাকির হোসেন।
৫২ এর ভাষা আন্দোলন ও স্বাধীনতা সংগ্রামে বঙ্গবন্ধুর ভূমিকা উল্লেখ করে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় ড. মুহাম্মদ মোশাররফ হোসেন বলেন, দেশের মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় বঙ্গবন্ধু ১৪ বছর কারা বরণ করেন। সবাইকে বঙ্গবন্ধুর দেখানো পথ অনুসরণ করে ক্ষুধা, দারিদ্রমুক্ত, শোষণ ও নিপিড়ীনমুক্ত সোনার বাংলাদেশ গঠনে ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে এক যোগে কাজ করতে হবে। আলোচনাসভা শেষে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে চিত্রাংকন ও কুইজ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারীদের মাঝে পুরুস্কার বিতরণ এবং সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।