কেনো প্রতি বছর আমাদের দেশে নিমতলি, চকবাজার ট্র্যাজেডির মত ভয়াবহ অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটছে। শীতকাল তথা এই সময়টাতে প্রায়শই এমন দূর্ঘটনাগুলো বেশি ঘটতে দেখা যায়।বিশেষ করে বস্তিগুলোতে ঘনবসতি আর অসচেতনতার কারনে এমন ঘটনা বেশি ঘটে থাকে। এই বিষয়ে এখন সময়ের দাবী হচ্ছে সরকারের কঠোর হস্তক্ষেপ ও পদক্ষেপ গ্রহন করা।
আলু, পেঁয়াজ- এগুলো যেহেতু শীতকালীন ফসল সেজন্য বছরের শেষদিকে এসে বাজারে একটু টান পড়ে। তবে যেহেতু আলুর বিষয়টি এবারই প্রথম হলেও পেঁয়াজের বিষয়টি গতবছর থেকে সমস্যা শুরু হয়েছিল। সেজন্য পেঁয়াজের বাজার ব্যবস্থাপনাটা সঠিকভাবে করতে পারলে হয়তো এ সমস্যা এখন হওয়ার কথা ছিল না।
বঙ্গবন্ধুর জীবন ও কর্ম নিয়ে বাজারে বহু বই পাওয়া যায়। অধিকাংশ লেখকই অজ্ঞাতকুলশীল। সেসব লেখায় বঙ্গবন্ধুকে পাওয়া যায় না। যা পাওয়া যায়, তা চর্বিত চর্বণ। মূল্যায়ন, বিশ্লেষণ কিছুই নেই।
আইন-শৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনীগুলোর সদস্য, আমলা, গোয়েন্দারা নিষ্ঠার সঙ্গে কাজ করছেন। তাদের বহুসংখ্যকের প্রাণহানিও ঘটেছে। তাহলে কী কারণে তাদের দূরে রাখতে বলেছেন। সরকারের সঙ্গে তাদের দূরত্ব তৈরি করার উদ্দেশ্য কী? এ কথা ভেবে দেখা দরকার।
শিশুশ্রম এই ভয়াবহ সমস্যাটির জন্য শিশুরা তাদের শৈশব এবং ভবিষ্যৎকে হারাচ্ছে। বাংলাদেশে বিদ্যমান শোষণের সবচেয়ে বিপজ্জনক এই সমস্যাটি নির্মূল করার জন্য প্রত্যেকের নিজের প্রতিশ্রুতির পাশাপাশি বিদ্যমান আইনগুলো বাস্তবায়নের জন্য কর্তৃপক্ষকে আরও গুরুতর হতে হবে।
পৃথিবীতে যত দৃশ্য আছে তার মাঝে সবচেয়ে সুন্দর দৃশ্য হচ্ছে, একটি ছোট শিশু পা ছড়িয়ে সাইজে তার থেকে বড় একটা বই খুলে খুব মনোযোগ দিয়ে সেটির দিকে তাকিয়ে আছে। শিশুটি পড়তে শিখেনি, ভালো করে কথাও বলতে শিখেনি, কিন্তু তারপরও বইয়ের কোনো একটা ছবির দিকে সে মুগ্ধ হয়ে তাকিয়ে আছে, নিশ্চয়ই তার মাথার মাঝে তখন কল্পনার বিশাল একটা জগৎ খেলা করে যাচ্ছে।
বিজ্ঞানীদের প্রাণপণ চেষ্টার ফসল ভ্যাকসিন দিয়ে পৃথিবীর ব্যথিত শরীর যাতে আবার ভালো হয়ে যায়, করোনা ভাইরাস কে যাতে সমূলে নিশ্চিহ্ন করা যায়, সৃষ্টিকর্তার কাছে একটাই প্রার্থণা, সেই অপেক্ষার অবসান হোক।
আত্মস্বার্থ বিসর্জন দিয়ে সরকার এবং বিত্ত্ববানেরা তাদের কল্যাণে এগিয়ে আসুক। মানবতা জাগ্রত হোক, মনুষ্যত্বের জয় হোক।
চাকুরি চলে গেছে ব্যস্ত হয়ে পড়ুন কৃষিতে অনেকেই এসবে ভালো করছে। মূলত আপনাকে এই সময়ে ঘরবন্দী থাকার পাশাপাশিই প্রয়োজনে বই পড়ুন।
মুসলিমদের সর্ববৃহৎ জমায়েত হজের আর মাত্র ৫০ দিনের মতো বাকি থাকলেও এ বছর তা হবে কি না এ বিষয়ে এখনও সৌদি আরব কোনো সিদ্ধান্ত দেয়নি বলে জানিয়েছেন ধর্ম বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী শেখ মোহাম্মদ আবদুল্লাহ।