 
									
																	লকডাউনের মধ্যেও শিফটিং ডিউটি ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার শর্তে শিল্পকারখানা খোলা থাকবে বলে জানিয়েছেন জনপ্রশাসন মন্ত্রী ফরহাদ হোসেন।শনিবার গণমাধ্যমে দেওয়া অনলাইন ব্রিফিংয়ে এ কথা বলেন তিনি।
‘লকডাউন চলাকালে জরুরি সেবা দেয় এমন প্রতিষ্ঠান খোলা থাকবে। আর শিল্প করকারখানা খোলা থাকবে। যাতে করে শ্রমিকরা স্বাস্থ্য বিধি মেনে এবং বিভিন্ন শিফটিং মাধ্যমে তারা কাজ করতে পারেন।’
এর আগে সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের ভার্চুয়াল ব্রিফিংয়ে আগামী ৫ এপ্রিল থেকে সারাদেশে এক সপ্তাহের লকডাউনের ঘোষণা দেন।
দেশে লাগামহীন হারে বাড়ছে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ। প্রথমটির তুলনায় দ্বিতীয় ঢেউ তুলনামূলক ভয়াবহরূপে আবির্ভূত হয়েছে।
করোনাভাইরাস পরিস্থিতির অবনতির কারণে সরকার এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে। গত কয়েক দিন ধরেই প্রতিদিন ছয় হাজারের বেশি মানুষ করোনায় আক্রান্ত হচ্ছেন। গতকাল শুক্রবার একদিনে শনাক্ত সাত হাজারের কাছাকাছি পৌঁছায়।
কয়েক দিন আগে করোনা সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে দুই সপ্তাহের জন্য ১৮ দফা নির্দেশনা জারি করে সরকার। নির্দেশনায় সব ধরনের জনসমাগম (সামাজিক/রাজনৈতিক/ধর্মীয়/অন্যান্য) সীমিত, উচ্চ সংক্রমণযুক্ত এলাকায় সব ধরনের জনসমাগম নিষিদ্ধ, বিয়ে/জন্মদিনসহ যে কোনো সামাজিক অনুষ্ঠান উপলক্ষে জনসমাগম নিরুৎসাহিত করার নির্দেশনা দেয় সরকার।





 
											 
											 
											 
											 
											 
											 
											