
জরুরি অবস্থার মাঝে বিক্ষোভ দমাতে থাই কর্তৃপক্ষ এবার দেশটির চারটি সংবাদ সংস্থা বন্ধের নির্দেশ দিয়েছে। সেইসঙ্গে বিক্ষোভে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীদের প্রধান ফেসবুক পাতায় সরাসরি সম্প্রচার ও গত কয়েকদিন ধরা চলা বিক্ষোভের ভিডিও ও কনটেন্ট মুছে ফেলার নির্দেশনাও দিয়েছে।
এসব সংবাদ সংস্থার মধ্যে রয়েছে, দি রিপোর্টারস, প্রাছাতাই, দি স্ট্যান্ডার্ড, ভয়েস টিভি। এক আদেশে দেশটির টেলিকম কর্তৃপক্ষ এসব সংবাদ সংস্থার প্রচার স্থগিত করেছে। দেশটির জাতীয় সম্প্রচার ও টেলিযোগাযোগ কমিশনের আদেশে বলা হয়েছে, ওইসব প্লাটফর্ম `বিভ্রান্তিকর তথ্য` প্রদান করে `জাতীয় স্থিতিশীলতা বা শৃঙ্খলা` প্রভাবিত করছে।
দ্য রিপোর্টার্সের প্রতিষ্ঠাতা ও রিপোর্টার থানাপনি এদ্রিচাই বলেন, তার টিম জরুরি টাস্কফোর্সের সকাল ১০ টার সংবাদ সম্মেলন থেকে আরও তথ্যের জন্য অপেক্ষা করছে।
এদিকে স্পিকার চুয়ান লেকপাই সকালে বলেছেন, বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনার জন্য আজ সকল রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিদের জন্য জরুরি অধিবেশন ডাকা হবে। প্রায় তিন মাস ধরে চলা বিক্ষোভে অনেক বিক্ষোভকারী এবং নেতা গ্রেপ্তার হলেও দমে যাননি বেশিরভাগ তরুণ বিক্ষোভকারী। তারা গতকাল রাজধানীর মেট্রো রেলও বন্ধ করে দিয়েছেন।