যশোর : অসাম্প্রদায়িক চেতনায় বাংলাদেশ গড়তে সাংস্কৃতিককর্মীদের ভুমিকা ছাড়া সম্ভব নয়। সমাজের শান্তি শৃংখলা রক্ষার জন্যও অবহেলিত সাংস্কৃতিক কর্মীদের অবদান বেশি। ৫২সালের ভাষা আন্দোলন, ৭১ সালে স্বাধীনতা যুদ্ধে, ৯০ স্বৈরাচারী আন্দোলনে সাংস্কৃতিককর্মীদের ভুমিকা ছিল বেশি।
দেশের উন্নয়নে অগ্রযাত্রায় এবং সাম্প্রদায়িক শক্তির উত্থানকে মোকাবেলা করে এগিয়ে যাওয়ার শক্তি সাংস্কৃতিককর্মীরা। তাই সাংস্কৃতিককর্মীদের বাঁচিয়ে রাখতে এবং বাঙালি নিজস্ব সংস্কৃতিকে ঠিকে রাখতে সরকারের পৃষ্ঠপোষকতা প্রয়োজন।
শুক্রবার বিকেলে চিত্রা মোড়ে যশোর সাংষ্কৃতিক জোটের আয়োজিত মানববন্ধনে সংহতি প্রকাশ করে বক্তারা এসব কথা বলেন।মানববন্ধনে সাংষ্কৃতিক জোটের ১১ দফা দাবি উত্থাপন করেন জোটের সাধারণ সম্পাদক সানোয়ার আলম দুলু।
সাংস্কৃতিক জোটের নেতা অধ্যাপক সুকুমার কুমার দাশের সভাপতিত্বে মানববন্ধনে সংহতি জানিয়ে বক্তব্য রাখেন যশোর সংবাদপত্র পরিষদের সভাপতি একরাম-উদ-দৌলা, প্রেসক্লাব যশোরের সভাপতি ও নন্দন যশোরের সভাপতি জাহিদ হাসান টুকুন, শেকড় যশোরের সাধারণ সম্পাদক রওশন আরা রাসু, যশোর শিল্পকলা একাডেমির সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট মাহমুদুল হাসান বুলু,বিদ্রোহী সাহিত্য পরিষদের সভাপতি অধ্যাপক সামসুজ্জামান, উদীচী যশোরের সৌমেশ মুখার্জী, তীর্যক যশোরের আনিসুজ্জামান পিন্টু, রাঙা প্রভাতের শরীফ আসিফ হিমেল, ভৈরব সাংষ্কৃতিক সংগঠনের সেলিম হোসেন, নৃত্যবিতানের সঞ্জীব চক্রবর্তী, ডায়মন্ড থিয়েটারের চঞ্চল সরকার, সুরবিতান সঙ্গীত একাডেমির অ্যাডভোকেট বাসুদেব বিশ্বাস, যশোর শিল্পীগোষ্ঠীর প্রদীপ চক্রবর্তী, প্রথম আলোর বিশেষ প্রতিনিধি মনিরুল ইসলাম, রবীন্দ্র সম্মিলনী পরিষদের শুভঙ্কর গুপ্ত প্রমুখ।
বহুমাত্রিক.কম