Bahumatrik | বহুমাত্রিক

সরকার নিবন্ধিত বিশেষায়িত অনলাইন গণমাধ্যম

চৈত্র ১৩ ১৪৩০, শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪

শিক্ষার্থীবান্ধব সংগঠন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় নিরাপত্তা মঞ্চ

মেহেদী কাউসার ফরাজী

প্রকাশিত: ০৩:১০, ২১ জুন ২০২১

প্রিন্ট:

শিক্ষার্থীবান্ধব সংগঠন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় নিরাপত্তা মঞ্চ

-লেখক

মানবসভ্যতার ক্রমবিকাশের চলমান প্রক্রিয়ায় বৃহত্তর মানবসমাজের একাংশ হিসেবে আমাদের বর্তমান অবস্থান সভ্যতার মানদন্ডের ঋণাত্মক নাকি ধনাত্মক পাশে, তা শতভাগ সঠিকভাবে বলতে পারবেন অভিজ্ঞ সমাজবিজ্ঞানীরাই। তবে, সাধারণ খোলা চোখে যা প্রত্যক্ষ করছি, তাতে জাতি হিসেবে নিজেদেরকে সভ্য দাবি করার সুযোগ খুব কমই আছে, বুঝতে পারি বৈকি।

আমার দৃষ্টিতে বাঙালি জাতি নিকট অতীতে সভ্যতার স্বর্ণশিখরে অবস্থান করেছিলো গত শতাব্দীতেই। যে কারণে ক্রমাগত ঐক্যবদ্ধ সংগ্রাম ও অবশেষে মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে নিজেদের স্বাধীন জাতি হিসেবে পুরো পৃথিবীর স্বীকৃতিটুকু আদায় করতে পেরেছিলো। কেবল রাজনৈতিক সভ্যতাই নয়, সাংস্কৃতিক এবং বুদ্ধিবৃত্তিকভাবেও সেই প্রজন্মের বাঙালিরা হাজার বছরের ইতিহাসে শ্রেষ্ঠ ছিলেন, এ কথা অস্বীকার করার সুযোগ নেই।

আজ প্রতিটি ক্ষেত্রেই যখন আমরা বাঙালি জাতির অর্জনের ঝুলি খুলে বসি, তখন গত শতাব্দীর অর্জনগুলোই দেখতে পাই। এরপর হঠাৎ ক্রমাগত অধঃপতনের শুরু...

ঔপনিবেশিক রাজনৈতিক অত্যাচার, সাংস্কৃতিক ও ধর্মীয় আগ্রাসন এবং সামাজিক দৈন্যতার প্রেক্ষিতে উদ্ভূত বৈপ্লবিক পরিস্থিতিতে আমাদের মুক্তিযুদ্ধ-পূর্ব প্রজন্ম যে ধরনের রাজনৈতিক সচেতন দৃষ্টিভঙ্গি, সাংস্কৃতিক মননশীলতা এবং সাম্প্রদায়িক উদারতা চর্চার সুযোগ পেয়েছিলেন, আমাদের মুক্তিযুদ্ধোত্তর প্রজন্ম সেটি পায়নি।

ফলে, জন্মের পরই রেডিমেড স্বাধীন দেশ পাওয়ায় আমরা স্বাধীনতার মর্ম উপলব্ধি করতে শিখিনি। স্বাধীন দেশে যাচ্ছেতাই করার অবাধ স্বাধীনতা পেয়ে সুস্থ সাংস্কৃতিক মননশীলতার চর্চা করিনি। এবং ক্ষমতার দর কষাকষির রাজনৈতিক অস্থিরতার সুযোগে আমরা রাজনৈতিক ও সাম্প্রদায়িক উদারতা অর্জনের চেষ্টা করিনি। আর তাই, নতুন শতাব্দীর প্রারম্ভেই আমরা জাতি হিসেবে মুখ থুবড়ে পড়েছি এবং আমাদের সভ্যতার গ্রাফও অস্বাভাবিকভাবে নিম্নমুখী।

এই শেষের শুরুটা হয়েছে জাতির মেরুদণ্ড ক্ষয়ের মাধ্যমে। বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় স্বাধীন দেশের নাগরিক হিসেবে টিকে থাকতে হলে যে ধরনের শিক্ষা আমাদের প্রয়োজন, আমরা সেটি পাচ্ছি না। ফলে শিক্ষার্থী তথা জাতির মেরুদণ্ডের গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসেবে আমাদের করণীয় সম্পর্কে আমরা চরমভাবে অজ্ঞ এবং উদাসীন হয়ে পড়েছি। প্রাক-মুক্তিযুদ্ধ প্রজন্মের শিক্ষার্থীদের দূরদর্শী পদক্ষেপের ফসল যে স্বাধীন বাংলাদেশ, সেই দেশের বর্তমান প্রজন্মের স্বাধীন শিক্ষার্থীদের এহেন উদাসীনতা এবং সরীসৃপ-সদৃশ কর্মকাণ্ডের ফলেই এই জাতি যাবতীয় দুর্দশায় পতিত হয়েছে।

শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহের ছাত্রসংসদ নির্বাচন বন্ধ থাকায় মেরুদণ্ডী ছাত্ররাজনীতির যবনিকাপাত ঘটেছে এবং বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের অসৎ বুড়ো নেতাদের ড্রয়িংরুম-নির্ভর ছাত্ররাজনীতি জাতির ঘাড়ে বিষাক্ত নিঃশ্বাস ফেলছে। এখন ছাত্রনেতা হতে সাধারণ শিক্ষার্থীদের মতামত প্রয়োজন নেই; আচমকা রাজনৈতিক দলনেতার ড্রয়িংরুম থেকে ওহী নাযিলের মাধ্যমে ছাত্রনেতা মনোনীত হচ্ছে।

এই ধরনের মারাত্মক প্রচেষ্টার দ্বিমুখী প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে। প্রথমতঃ ওহী নাযিলের মাধ্যমে আবির্ভূত ছাত্রনেতাদের সাথে দেশের বৃহত্তর ছাত্রসমাজের কোন প্রত্যক্ষ দায়বদ্ধতার সম্পর্ক নেই এবং দেশের বাকি জনগণের মাঝে ছাত্রনেতাদের প্রতি আগে যে শ্রদ্ধাশীল ভালবাসা থাকতো, তা বিলুপ্ত হয়েছে। এখন সাধারণ ছাত্রদের দুর্দশা দেখার যেমন কেউ নেই, তেমনই দেশের মানুষ ছাত্রনেতাদের আর পাত্তা দেয় না।

এই নির্মম সত্যটি সবাই জানেন এবং বোঝেন। কিন্তু বালিতে উটপাখির মুখ লুকোনোর মতো করে সবাই এই দিবালোকের মতো সত্য বিষয়টি এড়িয়ে যান।

এসব নিয়ে আরও লাখ লাখ অসহায় সাধারণ শিক্ষার্থীর মতো আমিও ভাবতাম। কিন্তু, সমাধান পাওয়া অসম্ভব ছিলো। ২০১৯ সালে মহামান্য হাইকোর্টের নির্দেশে সুদীর্ঘ ২৮ বছর পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) ও হল সংসদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার খবরে তাই যারপরনাই উৎফুল্ল হয়েছিলাম। অত্যন্ত উৎসবমুখর পরিবেশে আমার ছাত্রজীবনের সবচেয়ে গৌরবময় অধ্যায় হিসেবে ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনে ভোট প্রদান করে দেশের ইতিবাচক ছাত্ররাজনীতিতে অংশগ্রহণ করি।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আমার এটাচমেন্ট ছিলো সলিমুল্লাহ মুসলিম হল। দীর্ঘদিন ক্যাম্পাসে অবস্থান না করায় তেমন জানাশোনা না থাকলেও, নির্বাচনী ইশতেহারের ব্যতিক্রমী উপস্থাপন দেখে এবং একজন সাধারণ কর্মী হিসেবে ছাত্রলীগ সমর্থিত প্রার্থীদেরই ২৫ টি পদে ভোট প্রদান করি। আমার হল সংসদে ছাত্রলীগ সমর্থিত প্যানেল সব কয়টি পদে জয়লাভ করে।

নির্বাচনের কিছুদিন আগেই হলে বসবাস শুরু করি। নির্বাচনের পরপরই ভাগ্যক্রমে কলেজ জীবনের বন্ধু সাব্বিরের মাধ্যমে আমার জায়গা হয় হলের সর্বাধিক পলিটিকাল রুমে, যেখানে হল সংসদের সদ্য নির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক জুলিয়াস সিজার তালুকদার -সহ আরও কয়েকজনের বাস। সবাই খুব বন্ধু ভাবাপন্ন।

সিজার এবং আমার মধ্যে নির্বাচনের আগে সৌজন্য বিনিময় ছাড়া ব্যক্তিগত কোন পরিচিতি ছিলো না। এক রুমে থাকতে গিয়েই ক্রমে বন্ধুত্ব তৈরি হয়। দিন দিন আমাদের সেই বন্ধুত্ব গাঢ় হতে থাকে সার্বক্ষণিক আলোচনার মাধ্যমে। যতক্ষণ আমরা সজাগ থাকতাম, বিভিন্ন বিষয়ে এই আলোচনা অবিরাম চলতো। এটি এমন এক পর্যায়ে পৌঁছুলো, আমরা সার্বক্ষণিক সঙ্গী হয়ে গেলাম। ক্যাম্পাস, আওয়ামীলীগের পার্টি অফিস এবং যেকোনো স্থানে আমরা একসাথেই যেতাম আর আমাদের ডিসকাশন চলতো।

এরমধ্যে হলের সাধারণ শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন সমস্যার দ্রুততম ও টেকসই সমাধান এবং নির্বাচনী ইশতেহার বাস্তবায়নে সিজারের দৃঢ় প্রচেষ্টার প্রত্যক্ষদর্শী হলাম। বিভিন্ন ইস্যুতে মেজরিটির বিরুদ্ধে গিয়েও ন্যায্যতা ও সততার প্রশ্নে সিজারের আপোষহীন মনোভাব হলের কয়েকশো শিক্ষার্থীর মতো আমাকেও আপ্লুত করেছে। নির্দিষ্ট মেয়াদশেষে পেছনে তাকিয়ে দেখা গেলো, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৮ টি হলের মধ্যে সলিমুল্লাহ মুসলিম হল ছাত্র সংসদই তাদের নির্বাচনী ইশতেহারের প্রায় পুরোটা বাস্তবায়ন করেছে, নির্মোহ বিচারে যার সিংহভাগ কৃতিত্ব অবশ্যই জিএস জুলিয়াস সিজার তালুকদারের প্রাপ্য।

যাহোক, ২০২০ সালের মার্চে মহামারী করোনার কারণে দেশব্যাপী লকডাউন শুরু হলো। সেসময় আমি ভয়ানক বিধ্বস্ত এক পরিস্থিতিতে ছিলাম। সারাদেশের হাজার হাজার বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীর মতো আমিও অসামাজিক ভিলেজ পলিটিক্সের নির্মমতার শিকার হয়েছিলাম। আমার পরিবার এবং আমার উপর নেমে আসা সেই দুঃসময়ে যখন কেন্দ্রীয় কমিটি ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিচিত অনেক রথী-মহারথীকে পুনঃপুনঃ যোগাযোগ করেও ন্যুনতম সহযোগিতা পাইনি (পরে বুঝেছি ওহী নাযিলের মাধ্যমে নেতা হওয়া এসব কাগুজে বাঘেরা আসলে বাঘ নয়, বাঘের পোশাক পড়ে থাকা কুকুর-বেড়াল), তখন সিজার একাই হঠাৎ আমার বাড়িতে গেলো। কয়েকদিন থেকে আমাকে সঙ্গে নিয়ে ঘুরতে গেলো টাঙ্গাইলের মধুপুরে আরেক বন্ধু সাব্বিরের বাড়িতে। সেই সময়টুকুতে সিজারের অকৃত্রিম সহযোগিতায় আমার পরিবার যেমন আশ্বস্ত হলো, আমিও মানসিক অবসাদ কাটিয়ে উঠলাম দ্রুত।

বাধ্যতামূলক লকডাউনের কারণে বিশ্ববিদ্যালয়ের সমস্ত শিক্ষার্থীকে নিজ নিজ বাড়িতে চলে যেতে হল। সারা পৃথিবীর সেই দুর্দিনে গ্রাম্য রাজনীতির অসৎ মোড়লরা উদীয়মান তরুণদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করলো যেন! প্রতিদিনই দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে শিক্ষার্থী খুন, নির্যাতন এবং ষড়যন্ত্রের দুঃসংবাদ আসতে থাকলো। এছাড়াও মানসিক অবসাদের কারণে শিক্ষার্থীদের আত্মহত্যা প্রবণতা বৃদ্ধি পেলো অস্বাভাবিক হারে।

এমন অরাজক পরিস্থিতিতে স্বভাবতই দুশ্চিন্তায় ছিলাম আমরা। জুনের মাঝামাঝি সময়ে সিজার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের এমন অনিরাপদ অবস্থা থেকে পরিত্রাণের জন্য কিছু একটা করার কথা বললো। স্বাভাবিকভাবেই নিঃশর্ত সমর্থন জানালাম। এরপর আমরা কাজে লেগে গেলাম। সিজারের নেতৃত্বে আমার মতো আরও কয়েকজন নিবেদিতপ্রাণ সহযোদ্ধার অক্লান্ত ও ধারাবাহিক প্রচেষ্টায় প্রতিষ্ঠিত হলো "ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় নিরাপত্তা মঞ্চ"। ২০২০ সালের ২১ জুন আমাদের স্বপ্নের এই প্ল্যাটফর্মটির আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হলো।

এরপর নিরন্তর ছুটে চলা। সিজারের বিচক্ষণ নেতৃত্বে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একঝাঁক পরিশ্রমী মানবিক তরুণের অক্লান্ত প্রচেষ্টায় এবং দেশব্যাপী নির্বাহী বিভাগ, বিচার বিভাগ এবং প্রতিরক্ষা বিভাগে বিভিন্ন পর্যায়ে কর্মরত আমাদের শ্রদ্ধেয় অগ্রজবৃন্দের অকুন্ঠ সহযোগিতায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় নিরাপত্তা মঞ্চ আজ এক মহীরূহে পরিণত হয়েছে। এক বছরে দেশব্যাপী মারাত্মক সব সমস্যায় পতিত হাজারো ঢাবি শিক্ষার্থী ও তাদের পরিবারকে নিরাপত্তা সংক্রান্ত সহযোগিতা ও সমাধান প্রদান করা হয়েছে। সেইসাথে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্ধ লক্ষ শিক্ষার্থী আজ দেশব্যাপী নির্ভয়ে বিচরণ করছে; যাদের হৃদয়ে এই বার্তাটুকু পৌঁছেছে যে, "যেকোনো সমস্যায় আমি আজ একা নই, বরং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় নিরাপত্তা মঞ্চের মাধ্যমে আরও লক্ষ লক্ষ ভাইবোন আমার পাশে রয়েছে"।

নিরাপত্তা মঞ্চের একজন প্রতিষ্ঠাকালীন সদস্য হলেও, দেশের বাইরে অবস্থান করায় খুব কম কাজেই সরাসরি অংশগ্রহণ করতে পেরেছি। তবে, আমার উপর অর্পিত দায়িত্ব দূরে থেকেও পালনের চেষ্টা করেছি।

লেখার শুরুতেই আমার যে হতাশার কথা উল্লেখ করলাম, এসব নিয়েও সিজারের সঙ্গে বিস্তর আলোচনা হতো। সাধারণ শিক্ষার্থীদের প্রতি দায়বদ্ধ ও শতভাগ নির্লোভ ছাত্রনেতার জন্য আমাদের আফসোস থাকলেও, আমরা নিজেরাই সমাধানের পথ খুঁজতাম। আজ অন্তত এটুকু মাথা উঁচু করে বলতে পারি, আমাদের প্রজন্মের ছাত্রনেতা হিসেবে জুলিয়াস সিজারের মতো ছেলেরা যখন সামনে থেকে নেতৃত্ব গ্রহণ করেছে, সাধারণ শিক্ষার্থীদের প্রতি দায়িত্বশীল হতে পেরেছে -তখন অন্তত হতাশ হবার কিছু নেই।

বিশ্বাস করি, বাঙালি জাতিকে সভ্যতার শিখরে নিয়ে যেতে হলে আরও অধিক সংখ্যক মেরুদণ্ডী ছাত্রনেতার যেমন প্রয়োজন, তেমনই প্রয়োজন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় নিরাপত্তা মঞ্চের মতো শিক্ষার্থীবান্ধব সংগঠনের। যাদের হাত ধরে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা তাদের মর্যাদা ও অধিকার ফিরে পাবে, দেশের পঁচনশীল ছাত্ররাজনীতি আবার নতুন দিশা খুঁজে পাবে, ছাত্রনেতারা আবার সাধারণ মানুষের আস্থা ও ভালবাসায় সিক্ত হবে। তাহলেই বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত স্বাধীন এই রাষ্ট্র টেকসই ভিত্তির উপর দাঁড়াবে, সেই দিন বেশি দূরে নয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় নিরাপত্তা মঞ্চের প্রথম বর্ষপূর্তিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন এবং বর্তমান সকল শিক্ষার্থীকে ভালবাসা ও শুভেচ্ছা জানাই। আসুন, সবাই মিলে গড়ি নিরাপদ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়....।

লেখক: প্রতিষ্ঠাকালীন সদস্য, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় নিরাপত্তা মঞ্চ

ইমেইল: [email protected]

বহুমাত্রিক.কম

Walton Refrigerator Freezer
Walton Refrigerator Freezer