নবজাতকদের পৃথিবীর আলো দেখার পরে বাবা-মায়ের হাত ধরে বড় হয়। ৫ বছর বয়স থেকেই তাদের স্কুলজীবন শুরু হয়। ওই স্কুলজীবন থেকে তারা একটু একটু করে বুঝতে শুরু করে। শিশুরা বৈচিত্র্যময় পৃথিবী সম্পর্কে বুঝতে শেখে শিক্ষকদের কাছে। শিক্ষকই জ্ঞানশূন্য মানবশিশুকে ভিন্ন চোখে বিশ্ব দেখতে শেখায় এবং প্রকৃত মানুষ হিসেবে গড়ে তোলে। তাই শিশুদের সঙ্গে শিক্ষকের সম্পর্ক অত্যন্ত বন্ধুত্বপূর্ণ ও সম্মানসূচক হওয়া প্রয়োজন।
শিক্ষকের সঙ্গে শিক্ষার্থীর সম্পর্ক হবে বন্ধুর মতো। শুধু তাই নয়, আমাদের বাবা-মার অভাব অনেকটা পূরণ করে থাকেন শিক্ষক। তবে তাদের সম্মানও করতে হবে। শিক্ষকদের অবস্থান আমাদের বাবা-মার পরে। শিক্ষক বন্ধুর মতো হলেও তার প্রতি সম্মান প্রদর্শন করতে হবে। মনে রাখতে হবে শিক্ষকের কাছে ছাত্রদের অনেক ঋণ।
শিক্ষক হচ্ছে প্রতিটি ছাত্রের কাছে দার্শনিকের মতো। একজন দার্শনিকের যে গুণগুলো থাকা দরকার তেমনি প্রত্যেক শিক্ষকের এই গুণগুলো থাকা দরকার। এসব বিষয়গুলো শিক্ষকদের মনে রাখতে হবে।