পাঁচ ম্যাচ টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে আগামী ২৯ জুলাই ঢাকায় পা রাখবে অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দল। এরপর ৩ আগস্ট থেকে শুরু হবে টি-টোয়েন্টি সিরিজ । মাত্র সাত দিনের মধ্যে অনুষ্ঠিত হবে পাঁচটি খেলা।
৩ ও ৪ আগস্ট হবে প্রথম দুই ম্যাচ। একদিন বিরতির পর ৬ ও ৭ আগস্ট হবে তৃতীয় ও চতুর্থ ম্যাচ। আবার একদিন বিরতি দিয়ে শেষ ম্যাচ মাঠে গড়াবে ৯ আগস্ট।
বিসিবির প্রধান নির্বাহী নিজামউদ্দিন চৌধুরী বলেছেন,বিসিবি এবং ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া এই যাত্রাপথের বিষয়টি নিশ্চিত করার জন্য একসাথে অক্লান্ত পরিশ্রম করেছে।কোভিড -১৯ মহামারির কারণে স্বাভাবিকভাবেই এটি একটি চ্যালেঞ্জ ছিল কারণ এই সময়ে যেকোনো ক্রিকেট সিরিজ আয়োজনের জন্য স্বাস্থ্য সুরক্ষা এবং সুরক্ষা নিশ্চিত করা একটি অগ্রাধিকার পূর্বশর্ত। আমি আনন্দের সাথে বলতে পারি যে একটি বৃহৎ বায়ো-সুরক্ষা পরিকল্পনা রয়েছে এবং তা হবে দুই দলের খেলোয়াড় এবং কর্মী এবং ম্যাচ কর্মকর্তাদের সুরক্ষার জন্য এই সফরের সময় কার্যকর করা হয়েছে।
ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার চাওয়া মতো তাদের সকল খেলোয়াড়। কর্মকর্তা ও কোচিং স্টাফদের অভিবাসন প্রক্রিয়াটি আলাদাভাবে পরিচালিত হবে। তারা ভিআইপি প্রবেশ এবং টিম বাসে যাওয়ার পরে তাদের পাসপোর্টগুলো আলাদাভাবে প্রক্রিয়া করা হবে।
ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার প্রধান নির্বাহী নিক হকলে বলেছেন, খেলোয়াড়, কর্মী ও ম্যাচ কর্মকর্তাদের সুরক্ষিত রাখতে বিশদ বায়ো-সুরক্ষা পরিকল্পনা তৈরি করার জন্য আমরা বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডকে ধন্যবাদ জানাতে চাই। উভয় বোর্ডই এই সফরে জড়িত প্রত্যেকের সুরক্ষা এবং সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করতে আমাদের যথাসাধ্য চেষ্টা করার জন্য অত্যন্ত কঠোর পরিশ্রম করেছে। আমরা ঢাকায় একটি প্রতিযোগিতামূলক এবং বিনোদনমূলক সিরিজের প্রত্যাশায় রয়েছি কারণ উভয় দলই এই বছরের শেষে আইসিসি পুরুষদের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের জন্য তাদের প্রস্তুতি অব্যাহত রেখেছে।