ছবি: বহুমাত্রিক.কম
আক্কেলপুর : জয়পুরহাটের আক্কেলপুরের মানুষ ভোজন ও রসনা তৃপ্তিতে অনেকটা এগিয়ে। সব চেয়ে বেশি রসনা তৃপ্তির মক্ষম সময় শীত। শীত দরজায় কড়া নাড়ছে। এ সময় নতুন ধানের নতুন চালে তৈরী মুড়ি, সেই মুড়ির সাথে রোদে বসে খেজুর রসের পাটালী গুড় খাওয়ার স্বাধই আলাদা। তৈরী হয় মোয়া, খেজুর রসের গুড় দিয়ে তৈরী ভাপা, রসাল পিঠাপুলি খেজুর গুড়ের সন্দেশ,পায়েস সহ নানা রসনার খাবার বাড়ি বাড়ি তৈরী হয়ে থাকে।
এ সব খাবার তৈরীতে প্রধান উপকরণ হিসেবে খেজুর গুড় ও দুধ অপরিহার্য। সেই খাবার বেশি সুস্বাদু করণে ব্যবহৃত সেই খেজুর রসের তৈরী পাটালী গুড় বাজারে উঠতে শুরু করেছে। শুরুতেই বাজার দখল করেছে নকল ও ভেজাল গুড়। বাজারে খেজুর রসের পাটালী আসল গুড় চেনা ও মেলা ভার।
খেজুর রসের গুড়ের মতো করে তৈরী হয়। এ বিষয়ে গাছিরা অতি অভিজ্ঞ। খেজুর রসের গুড়ের ঘ্রাণ তৈরি করতে গাছিরা কিছুটা খেজুর রসের সাথে চিনি, চিটা, ও মানব দেহের জন্য ক্ষতিকারক রং, ও ফ্লেভার হিসেবে কেমিক্যাল পদার্থ একত্র করে জ্বাল দিয়ে খেজুর রসের পাটালী গুড় বানাচ্ছেন ।
তারা ভেজাল খেজুর গুড়কে আসল খেজুর গুড় হিসেবে হাট বাজারে পাইকারী হিসেবে বিক্রী করছেন ব্যবসায়ীদের কাছে। এ সব ভেজাল গুড় অল্প দামে কিনে ব্যবসায়ী রাঅধিক মূল্যে বিক্রী করছেন। ভোক্তাদের নিকট। এক কেজি চিনির দাম ৫৪ টাকা সেখানে এক কেজি খেজুর গুড় তৈরী করে প্রতিকেজি ১’শ ২০ টাকা কেজি দরে বিক্রী করছেন ওই সকল চক্র।
বহুমাত্রিক.কম