ঢাকা : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ভারত-বাংলাদেশ বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের মধ্য দিয়ে দুই দেশের অমীমাংসিত সমস্যার সমাধান করা হবে। শুক্রবার দুপুরে পশ্চিমবঙ্গের শান্তিনিকেতনে বাংলাদেশ ভবনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন তিনি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, কবিগুরুর হাতে গড়া এক অনন্য প্রতিষ্ঠান এই শান্তিনিকেতন। প্রকৃতির কাছাকাছি থেকে বৃহত্তর বিশ্বকে গ্রহণের উপযুক্ত করে তোলার জন্য জ্ঞানদান করার উদ্দেশ্যে তিনি এই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠা করেন।
সকালে কলকাতার উদ্দেশে ঢাকা ছাড়েন প্রধানমন্ত্রী। স্থানীয় সময় বেলা ১১টার দিকে সমাবর্তন অনুষ্ঠানস্থলে পৌঁছান তিনি। এসময় সেখানকার আনুষ্ঠানিকতায় যোগ দিয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও।
বর্ণাঢ্য আনুষ্ঠানিকতায় বিশ্বভারতীতে শঙ্খ ও উলুধ্বনিতে স্বাগত জানানো হয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও শেখ হাসিনাকে। এ সময় সেখানে উপস্থিত ছিলেন- পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও।
এরপর সমাবর্তন মঞ্চে ওঠেন দুই শীর্ষ নেতা। সেখানে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য সবুজকলি সেন ঐতিহ্য মেনে বরণ করে নেন অতিথিদের।
পরে মঞ্চে ওঠেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও। একই মঞ্চে তিন প্রভাবশালী নেতার উপস্থিতিতে সমবেত সঙ্গীতের মধ্য দিয়ে শুরু হয় মূল আনুষ্ঠানিকতা।