ছবি: AFP
ঢাকা : তৃতীয় দিনে বেশ দুর্দান্ত গতিতে চলা নিউজিল্যান্ডের রানের চাকা সচল ছিল চতুর্থদিনেও। বাংলাদেশের বাকি বোলাররা যেখানে ব্যর্থ সেখানেই বাড়তি দায়িত্ব নিয়ে বল করতে হয় সাকিবকে। তাই ল্যাথাম-নিকলসের পার্টনারশিপ ভাঙ্গার দায়িত্ব পরে সাকিবের ওপর।
পরপর কয়েক ওভার চেষ্টা করে শেষ পর্যন্ত ১৪২ রানের এই পার্টনারশিপ ভাঙ্গতে সক্ষম হন সাকিব। শুভাশিস এর কিছু পরে কলিন ডে গ্রান্ডহোমিকে সাজঘরে ফেরালে বাংলাদেশের হয়ে সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ উইকেটটি শিকার করেন সাকিব। নিউজিল্যান্ডের ওপেনিং জুটিতে নামা টম ল্যাথামকে ঘূর্ণি জাদুতে বোকা বানিয়ে এলবিডব্লিউয়ের ফাঁদে ফেলেন তিনি। ব্লাকক্যাপার্সদের দুর্দান্ত স্কোর কার্ডটি এ সময় দাড়ায় ৩৯৮/৬।
এর পরের অধ্যায়টা আসলে মাহমুদুল্লাহ রিয়াদের। সাকিবের আঘাতের পর ওয়াটলিং ও সেটনার জুটি ৭৩ রানের পার্টনারশিপে ঘুরে দাঁড়ানোর ইঙ্গিত দেয়। আর সেখানেই আঘাত হানেন মাহমুদুল্লাহ। ইনিংসের ১৩৩ ওভারে ওয়াটলিংকে ৪৯ রানে এবং টিম সাউদিকে ১ রানে সাজঘরে ফেরান রিয়াদ।
নবম উইকেট জুটিতে মিচেল সেটনার পার্টনারশিপ গড়ার চেষ্টা করেন নেইল ওয়েগনারের সঙ্গে। এরই মধ্যে অর্ধ শতক সম্পন্ন করেন মিচেল সেটনার। ৩১ রানের পার্টনারশিপ গড়ার পর রাব্বির বলে আউট হয়ে সাজঘরে ফেরেন ওয়েগনার।
শুভাশিস রায়ের বলে ৭৩ রান করে মিচেল স্যান্টনার ফিরলে ৫৩৯ রানেই শেষ হয় কিউইদের ইনিংস।