একে অন্যের
পঁচিশ আগষ্ট, দুইশূন্য বারো।
ক্যাপ্টেন মনসুর আলীর কাজীপুরের
যমুনার জল-যেই না ছুঁয়েছি আমি,
তীর ভাঙ্গা আনন্দে; কলকল, খিলখিল
হাসি দিয়ে, ছুটে গেলো উচ্ছ্বাসে যমুনা...,
আমি ফিরে গেলাম বর্ষার কবিতা উৎসবে।
বিস্মিত হয়ে চেয়েছিলাম কতক্ষণ!
আমি জানিনা-সে কথা আমার মন জানে।
যে কথা ভেবে হয়েছি অবাক, স্রোতস্বিনী
যমুনা-কত ভয়ঙ্কর! আবার তীরবর্তীদের
দুখ-সুখের সাথী...
সময় থেমে থাকে না, তাই থাকেনি থেমে যমুনা
বহে গেছে সে নিরবধি, আর তীরবর্তীরা,
একে অন্যের রয়ে গেছে-আজ অবধি...
১৯ জ্যৈষ্ঠ ১৪২৩
এমন যদি হবে
নাটক কি আর লিখব আমি,
নাটক লিখেছে আমাকে;
ভ-ামোর জীবন্ত পৃৃথিবীতে-
যেখানেই দেখি- শুধু ভ-ামোর খেলা!
মুখোশি মুখোশের নীচে সব; চরিত্রের চরিত্র!!!
যা দেখে-শুনে গা গুলিয়ে আসে,
ভীষণ ঘৃণা হয় ঐসব স্রষ্টার প্রতি।
কি বেহায়া ওরা! তা-নাহলে,
এমন জগত তৈরি করে, না-তার ভেতর
ছেড়ে দিয়ে আমাকে; খেলা দেখে?!
একমাত্র বেজন্মা ছাড়া, এমন ঘৃর্ণিত কাজ
কেউ করে ??? এমন ভ- ঐ শালার বিধাতা সব,
যেখানে বিধি আছে-বিধান নেই, ধর্ম আছে
তার দেখা মেলে না!
এমন যদি হবে, তবে সৃষ্টির নামে
ভণ্ড স্রষ্টার কি দরকার? অমন জাওরামো
সামাজিক জীবই করতে পারে-
১৮ জ্যৈষ্ঠ ১৪২৩
কারুকাজ, কেশবলাল রোড, যশোর
বহুমাত্রিক.কম