ঢাকা : চট্টগ্রাম আদালতের এজলাস কক্ষ ভাংচুরের ঘটনায় দায়ীদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিতে বাংলাদেশ বার কাউন্সিলকে চিঠি দিয়েছেন সুপ্রিমকোর্ট।
সুপ্রিমকোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের রেজিস্ট্রার আবু সৈয়দ দিলজার হোসেন বার কাউন্সিলের ভাইস চেয়ারম্যানকে গতকাল সোমবার এ চিঠি দেন।
চিঠিতে দায়ীদের বিরুদ্ধে নেয়া ব্যবস্থা সম্পর্কে সুপ্রিমকোর্টকে অবহিত করতেও বলা হয়েছে।
চিঠিতে বলা হয়, ‘গত ১৮ জানুয়ারি মানবপাচার আইনের এক মামলায় গ্রেফতারকৃত আইনজীবী ফজলুল কাদের ও তার স্ত্রী ইয়াছমিন আক্তারের জামিন ও রিমান্ডের আবেদন নামঞ্জুর করেন চট্রগ্রামের অতিরিক্ত মুখ্য মহানগর হাকিম শাহাদাৎ হোসেন ভূঁইয়ার আদাল। এ সময় কোনো কারণ ছাড়াই চট্রগ্রাাম আইনজীবী সমিতির কিছু আইনজীবী নজিরবিহীনভাবে অনাকাংখিত পেশাগত অসদাচরণ করেন। আদালত কক্ষ ও বিচারকের খাস কামরা ভাংচুর করেন।’
চিঠিতে বলা হয়, ‘এ সময় সংবাদ কর্মীরা ঘটনার ছবি তুলতে গেলে আইনজীবীরা তাদের বাধা দেন। অনলাইন নিউজপোর্টাল বাংলানিউজের ফটো সাংবাদিক উজ্জ্বল কান্তি ধরের ক্যামেরা কেড়ে নেন এবং তাকে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করেন’।
চিঠিতে আরও বলা হয়, ‘২০০০ সালে ঢাকা চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে আইনজীবীদের অনুরুপ ভাংচুরের ঘটনায় একটি নিয়মিত মামলা দায়ের করা হয় এবং মামলায় সংশ্লিষ্ট আইনজীবীরা গ্রেফতার হন’।
চিঠিতে বলা হয়, ‘প্রধান বিচারপতি মনে করেন, আইনজীবীদের নিয়ন্ত্রণকারী কর্তৃপক্ষ বাংলাদেশ বার কাউন্সিল এ ঘটনায় দায়ীদের বিরুদ্ধে যথাযথ শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের মাধ্যমে ঘটনাটির সুষ্ঠু সমাধান করবে। না হলে এ ধরনের অনাকাংখিত ঘটনার পুনরাবৃত্তি এড়ানো যাবে না। নিঃসন্দেহে এহেন কর্মকান্ড নিন্দনীয় এবং গুরুতর পেশাগত অসদাচরণের সামিল।
এ ধরনের আচরণকারীদের বিরুদ্ধে উপযুক্ত শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ ছাড়া অন্য কোনো বিকল্প নেই’।
এদিকে ওই ঘটনার দিনই প্রধান বিচারপতি ওই ভাংচুরের ঘটনা তদন্তে তিন সদস্যের কমিটি গঠন করে দেন। তদন্ত কমিটি সেদিন থেকেই তদন্ত শুরু করেছেন বঢাকা,২৪ জানুয়ারি ২০১৭(বাসস): চট্টগ্রাম আদালতের এজলাস কক্ষ ভাংচুরের ঘটনায় দায়ীদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিতে বাংলাদেশ বার কাউন্সিলকে চিঠি দিয়েছেন সুপ্রিমকোর্ট।
সুপ্রিমকোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের রেজিস্ট্রার আবু সৈয়দ দিলজার হোসেন বার কাউন্সিলের ভাইস চেয়ারম্যানকে গতকাল সোমবার এ চিঠি দেন।
চিঠিতে দায়ীদের বিরুদ্ধে নেয়া ব্যবস্থা সম্পর্কে সুপ্রিমকোর্টকে অবহিত করতেও বলা হয়েছে।
চিঠিতে বলা হয়, ‘গত ১৮ জানুয়ারি মানবপাচার আইনের এক মামলায় গ্রেফতারকৃত আইনজীবী ফজলুল কাদের ও তার স্ত্রী ইয়াছমিন আক্তারের জামিন ও রিমান্ডের আবেদন নামঞ্জুর করেন চট্রগ্রামের অতিরিক্ত মুখ্য মহানগর হাকিম শাহাদাৎ হোসেন ভূঁইয়ার আদাল। এ সময় কোনো কারণ ছাড়াই চট্রগ্রাাম আইনজীবী সমিতির কিছু আইনজীবী নজিরবিহীনভাবে অনাকাংখিত পেশাগত অসদাচরণ করেন। আদালত কক্ষ ও বিচারকের খাস কামরা ভাংচুর করেন।’
চিঠিতে বলা হয়, ‘এ সময় সংবাদ কর্মীরা ঘটনার ছবি তুলতে গেলে আইনজীবীরা তাদের বাধা দেন। অনলাইন নিউজপোর্টাল বাংলানিউজের ফটো সাংবাদিক উজ্জ্বল কান্তি ধরের ক্যামেরা কেড়ে নেন এবং তাকে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করেন’।
চিঠিতে আরও বলা হয়, ‘২০০০ সালে ঢাকা চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে আইনজীবীদের অনুরুপ ভাংচুরের ঘটনায় একটি নিয়মিত মামলা দায়ের করা হয় এবং মামলায় সংশ্লিষ্ট আইনজীবীরা গ্রেফতার হন’।
চিঠিতে বলা হয়, ‘প্রধান বিচারপতি মনে করেন, আইনজীবীদের নিয়ন্ত্রণকারী কর্তৃপক্ষ বাংলাদেশ বার কাউন্সিল এ ঘটনায় দায়ীদের বিরুদ্ধে যথাযথ শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের মাধ্যমে ঘটনাটির সুষ্ঠু সমাধান করবে। না হলে এ ধরনের অনাকাংখিত ঘটনার পুনরাবৃত্তি এড়ানো যাবে না। নিঃসন্দেহে এহেন কর্মকান্ড নিন্দনীয় এবং গুরুতর পেশাগত অসদাচরণের সামিল। এ ধরনের আচরণকারীদের বিরুদ্ধে উপযুক্ত শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ ছাড়া অন্য কোনো বিকল্প নেই’।
এদিকে ওই ঘটনার দিনই প্রধান বিচারপতি ওই ভাংচুরের ঘটনা তদন্তে তিন সদস্যের কমিটি গঠন করে দেন। তদন্ত কমিটি সেদিন থেকেই তদন্ত শুরু করেছেন।
বাসস